শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১০:৪১ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
কোরবানির পশু প্রস্তুত করতে ব্যস্ত সাতক্ষীরার খামারিরা। কালের খবর চট্টগ্রামের ইপিজেডে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন, ঘটনায় জড়িত মূল হোতাসহ ২জন গ্রেপ্তার। কালের খবর রাজধানী ঢাকা শহরে কোনো ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : সড়ক পরিবহনমন্ত্রী। কালের খবর সাতক্ষীরায় দাবিকৃত চাঁদা না পেয়ে ইয়াছিন আলীকে কুপিয়ে জখম। কালের খবর সাতক্ষীরার খোলপেটুয়া নদীর বেড়িবাঁধের বালুভর্তি জিও বস্তায় ফাটল। কালের খবর শাহজাহান আবদালীর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি। কালের খবর নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য আবাসন প্রকল্প নিচ্ছে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। কালের খবর মাটিরাঙ্গার অপরাধ আখড়া রাজধানীর অভিজাত এলাকায় ( QD’S ) সিসা লাউঞ্জের নামে চলছে ব্ল্যাকমেইলসহ মাদক বাণিজ্য। কালের খবর গ্যাস সরকারি, বিল যাচ্ছে দালালের পকেটে
থানায় হাজিরা দিল হিরো আলম, সাংবাদিককে হুমকি দিয়ে বিপাকে। কালের খবর

থানায় হাজিরা দিল হিরো আলম, সাংবাদিককে হুমকি দিয়ে বিপাকে। কালের খবর

বগুড়া থেকে এস. এম আব্দুল্লাহ (আকাশ), কালের খবর : দসাংবাদিককে হুমকি দিয়ে বিপাকে পড়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচিত ও সমালোচিত আশরাফুল আলম সাঈদ ওরফে হিরো আলম। তিনি নন্দীগ্রাম থানায় গিয়ে হাজিরা দিয়েছেন। জিডির তদন্তের স্বার্থে তাকে থানায় ডাকা হয়।

সংবাদ প্রকাশের জেরধরে দৈনিক সময়ের কাগজের সংবাদকর্মী এমদাদুল হককে হুমকির ঘটনায় জিডির তদন্তের স্বার্থে বুধবার (২৬ অক্টোবর) বিকেলে থানায় হাজির হন হিরো আলম।

উপস্থিত ছিলেন থানার ওসি মো. আনোয়ার হোসেন, পৌরসভার মেয়র উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আনিছুর রহমান, নন্দীগ্রাম উপজেলা প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক নজরুল ইসলাম দয়া, থানার উপ-পরিদর্শক বিকাশ চক্রবর্ত্তী, জিডির তদন্তকারী কর্মকর্তা এটিএম রফিকুল ইসলাম, সাংবাদিক আমিনুল ইসলাম জুয়েল, আব্দুল আহাদ সহ কয়েকজন ব্যক্তি।

সকলের উপস্থিতিতে জিডির বিষয়ে মিমাংসার প্রস্তাব দেন হিরো আলম। এসময় থানার ওসি তাকে বলেন, জিডি আদালতে পাঠানো হয়েছে। তদন্তের জন্য আপনাকে থানায় ডাকা হয়েছে, মিমাংসার জন্য না।

জানা গেছে, হিরো আলম ও তার সাবেক দ্বিতীয় স্ত্রী নুসরাত জাহান জিমুকে নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ করেন সাংবাদিক এমদাদুল। গত ২৭ জুলাই ওই সাংবাদিককে মুঠোফোনে হুমকি দেন হিরো আলম। হুমকির একটি কল রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ৩০ জুলাই নন্দীগ্রাম থানায় জিডি করেন সাংবাদিক।

থানায় এসে হিরো আলম সাংবাদিকদের বলেন, সাংবাদিকরা যা ইচ্ছে তাই করবে নাকি? আমার মন্তব্য না নিয়েই সংবাদ প্রকাশ করেছে। বকাবকি করে কি অন্যায় করেছি? আমার ফোন নম্বর ফেসবুকে দিয়ে সাংবাদিকরা কি অপরাধ করেনি?

জিডির তদন্তকারী কর্মকর্তা এটিএম রফিকুল ইসলাম বলেন, মিমাংসা করতে ডাকা হয়নি। সাংবাদিকের জিডির বিষয়ে তদন্তের স্বার্থে হিরো আলমকে থানায় ডেকেছি।

জিডির বাদী সাংবাদিক এমদাদুল হক বলেন, আমি জিডি করেছি, যা হবার আদালতে হবে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com